ফুলবাড়ীতে সরিষার দু-চোখ জুড়ানো হলুদ ফুলের সমারোহ।

Estimated read time 1 min read
Ad1

বিপুল মিয়া, ফুলবাড়ী প্রতিনিধি :

শিশির ভেজা সকালে ঘন কুয়াশার চাদরে মোড়ানো কৃষকের বিস্তৃত মাঠজুড়ে চোখে সরিষার দু-চোখ জুড়ানো হলুদ ফুলের সমারোহ। যেন চারিদিকে সরিষা ফুলের হলুদ রঙে ভরে উঠেছে ফসলের মাঠ আর মাঠ।

নয়ন জুড়ানো দৃশ্য মেতে উঠেছে ফসলের মাঠে। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে প্রকৃতির রুপ বৈচিত্র। যেন মাঠ জুড়ে হলুদ রঙে সাজিয়ে তুলিছে প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্যের দৃশ্য রুপ।

সরিষা ফুলের নয়নাভিরাম দৃশ্য পাল্টে দিয়েছে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার দৃশ্যপট। সরিষার মাঠজুড়ে এক দিকে মৌমাছির গুনগুন শব্দে মধু সংগ্রহে করছে।

অন্য দিকে প্রজাপতির দল এক ফুল থেকে আরেক ফুলে যাচ্ছে।এ অপরুপ প্রাকৃতিক দৃশ্য সত্যিই যেন এক মনোমুগ্ধকর মুহুর্ত। রবিবার সকালে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে এ বছর আবহাওয়া অনুকুল থাকায় সরিষার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় কৃষকের মূখে হাসির ঝিলিক দেখা দিয়েছে।

কুড়িগ্রামে চোখ জুড়ানো হলুদ ফুলের সমারোহ শিশির ভেজা সকালে ঘন কুয়াশার চাদরে মোড়ানো কৃষকের বিস্তৃত মাঠজুড়ে চোখে সরিষার দু-চোখ জুড়ানো হলুদ ফুলের সমারোহ। যেন চারিদিকে সরিষা ফুলের হলুদ রঙে ভরে উঠেছে ফসলের মাঠ আর মাঠ।

নয়ন জুড়ানো দৃশ্য মেতে উঠেছে ফসলের মাঠে। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে প্রকৃতির রুপ বৈচিত্র। যেন মাঠ জুড়ে হলুদ রঙে সাজিয়ে তুলিছে প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্যের দৃশ্য রুপ। সরিষা ফুলের নয়নাভিরাম দৃশ্য পাল্টে দিয়েছে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার দৃশ্যপট।

সরিষার মাঠজুড়ে এক দিকে মৌমাছির গুনগুন শব্দে মধু সংগ্রহে করছে। অন্য দিকে প্রজাপতির দল এক ফুল থেকে আরেক ফুলে যাচ্ছে। এ অপরুপ প্রাকৃতিক দৃশ্য সত্যিই যেন এক মনোমুগ্ধকর মুহুর্ত। রবিবার সকালে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে এ বছর আবহাওয়া অনুকুল থাকায় সরিষার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় কৃষকের মূখে হাসির ঝিলিক দেখা দিয়েছে।

উপজেলা কৃষি অফিসের কর্মকর্তাগণ কৃষকের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ও সরিষা ক্ষেত দেখে বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন। আমন ধান ঘরে তোলার সঙ্গে সঙ্গে এ অঞ্চলের প্রান্তিক চাষিরা একই জমিতে সরিষা চাষ করেছে। সরিষার ফলন ঘরে তোলার সঙ্গেই আবারও একই জমিতেই কৃষকরা বোরো চাষ করবেন।

সরিষা বিক্রি করে কৃষকেরা বোরো আবাদের জন্য স্বল্প খরচ ও কম পরিশ্রমেই সরিষার জমিতে ইরি-বোরো আবাদ হওয়ায় কৃষকরা লাভবান হওয়ায় সরিষা চাষ দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এ অঞ্চলে। সরিষার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় ভালো দামের আশায়ও করছেন কৃষকরা।

উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের কুরুষাফেরুষা গ্রামের কৃষক আলম মিয়া জানান, উপজেলা কৃষি বিভাগের পরামর্শে সাড়ে ৬ বিঘা জমিতে বিভিন্ন জাতের সরিষার আবাদ করেছি।গাছে গাছে প্রচুর পরিমানে ফুল ধরায় আশানুরুপ ফলন হবে বলে মনে করছেন তিনি। এ বছর ভাল ফলন দেখায় আশা বিঘা প্রতি ৫ থেকে ৬ মন করে সরিষা ঘরে তুলবেন বলে আশা করছেন এই কৃষক।

একই ইউনিয়নের পূর্বফুলমতি গ্রামের কৃষক মন্ডল মিয়াসহ অনেকেই বলেন,সরিষার জমিতেই বোরো আবাদ ভাল হয় এবং খরচও কিছুটা কম। এছাড়াও বোরো আবাদের যে টাকা খরচ হয় তা সরিষা বিক্রির টাকা দিয়ে মেটানো সম্ভব হয় বলে আমন ধান ঘুরে তোলার সঙ্গে সঙ্গে ঐ জমিতে তারা সরিষার চাষাবাদ করেন।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোছা.নিলুফা ইয়াছমিন বলেন, আবহাওয়া অনুকুল থাকায় এ বছর উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নে বিভিন্ন চরাঞ্চল ও দাসিয়ারছড়াসহ মোট ১ হাজার ৩শ ৫০ হেক্টর জমিতে চাষিরা সরিষার চাষবাদ করেছে।

সরিষা আবাদের জন্য ১ হাজার ১শ ৮০ জন কৃষককে প্রর্ণোদনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও কৃষি বিভাগ সব সময় কৃষকের মাঠে মাঠে গিয়ে সর্বাত্বক সহযোগীতা ও পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। গত বছরের চেয়ে এ বছর সরিষার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আশা করছি কৃষকরা সরিষা চাষে লাভবান হবেন ।

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours