ইউনুস আলী,কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি ::
স্বপ্ন ছিলো একটি ঘরের। দ্বিতীয় পর্যায়ের ঘর বরাদ্দের শেষে হাসনা বেওয়া ছুটে যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে।কিন্তু বরাদ্দ না থাকায় ঘর মেলেনি তার। তবে তৃতীয় পর্যায়ে ঘর বরাদ্দ হওয়ার আগেই শনিবার বিকেলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)ছুটে যান সেই হাছনা বেওয়ার বাড়িতে। এরপর ঘর প্রদানে আশ্বাস দেন ইউএনও মোঃ মাহবুবুর রহমান।
চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের বাঁধের ধারে কয়েক বছর থেকে এক মেয়ে ও নাতি কে নিয়ে থাকছেন অনেক কষ্টে। তবে ঘর বরাদ্দের পর হাছনা বেওয়ার মুখে ফুটেছে হাসির ঝিলিক দেখছেন সুখের স্বপ্ন।
হাছনা বেওয়া বলেন, অনেক কষ্টে আছি বাঁধের ধারে। এখন ইউএনও স্যার আমাকে ঘর দেয়ার কথা বলেছেন। এতে আমি অনেক খুশি। আমাদের মতো মানুষদের দেখার মতো এখনো অনেক ভালো মানুষ আছে। আল্লাহ তাদের যেন ভালো রাখে।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ মাহবুবুর রহমান জানান, আশ্রয়ন-০২ প্রকল্পের ৩য় পর্যায়ের আওতায় ১২০টি ঘর বরাদ্দ পেয়েছি।
কয়েকজন বাঁধে আশ্রয় নেয়া মানুষসহ আরোও বেশ কয়েকজনের জন্য খাস জমিতে ঘর প্রদানের তালিকাভূক্ত করা হয়েছে। খাস জমিটি গৃহ নির্মাণের জন্য প্রস্তুতের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
+ There are no comments
Add yours