এম হেলাল উদ্দিন নিরব, চন্দনাইশ প্রতিনিধিঃ
পদ্মা সেতু উদ্ভোধন উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানান।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ উপ-কমিটির সদস্য আবদুল কৈয়ুম চৌধুরী।
তিনি বলেন, আমার পদ্মা সেতু আমার অহংকার।পদ্মা সেতুর মাধ্যমে বৃহত্তর বাঙালি জনগোষ্ঠীর স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।
এই সেতুর বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের জিডিপিতে এক শতাংশ যোগ করবে।
এই সেতু আমাদের ২০৪১ সালের স্বপ্ন পূরণে আরও একটি বড় ধাপ এই নিয়ে কারও সন্দেহ নেই। পদ্মা সেতু আজ আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবতা।
অর্থনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতার জন্য পদ্ম সেতু বাংলাদেশের গর্ব।
বিশ্বব্যাংক এবং তার সঙ্গে আরও কয়েকটি দাতা গোষ্ঠী যখন পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন করল না তখন এ দেশের সাহসী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা সুচিন্তিতভাবে দেশে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করেন। আমার পদ্মা সেতু আমার গর্ব। পদ্মা সেতুর মাধ্যমে বৃহত্তর বাঙালি জনগোষ্ঠীর স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। এই সেতুর বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের জিডিপিতে এক শতাংশ যোগ করবে। এই সেতু আমাদের ২০৪১ সালের স্বপ্ন পূরণে আরও একটি বড় ধাপ এই নিয়ে কারও সন্দেহ নেই। কিন্তু এই স্বপ্ন পূরণের বাধা দিতে একদল মানুষের স্বপ্ন ছিল যাতে যেকোনোভাবেই হোক এই পদ্মা সেতুর বাস্তবায়নকে ঠেকানো যায়। আজ বৃহত্তর বাঙালি জনগোষ্ঠীর স্বপ্ন পূরণের মাধ্যমে তাদের স্বপ্নভঙ্গের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক এই ষড়যন্ত্র গোষ্ঠীরা তাদের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন পূরণের জন্য ফের সক্রিয় হচ্ছে। এই মানুষরা এখন পদ্মাকে যতভাবে খাটো করে দেখা যায় সেভাবে দেখানোর চেষ্টা করছে। পদ্মা সেতু উদ্ভোধনের আগে থেকেই কিন্তু আশপাশের এলাকায় বিনিয়োগ বাড়তে শুরু করেছে। শিল্প প্রতিষ্ঠান নির্মাণের কাজ চলছে দ্রম্নত গতিতে।
কৃষি-শিল্প-অর্থনীতি-শিক্ষা-বাণিজ্য সব ক্ষেত্রেই পদ্মা সেতু বিশাল ভূমিকা রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে পদ্মা সেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
আগামী ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের দিন নির্ধারণ করে দিয়েছেন।
তাই পদ্মার দুই পারের মানুষসহ সমগ্র দেশবাসিকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে মুজিবীয়া শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
+ There are no comments
Add yours