বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে।
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) আমদানির অর্থ বাবদ ১ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে গেছে।
মঙ্গলবার (১২ জুলাই) দিন শেষে রিজার্ভ নেমে দাঁড়ায় ৩ হাজার ৯৭৭ কোটি (৩৯ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন) ডলারে।
প্রতি মাসে ৮ বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয় হিসেবে মজুত এ বৈদেশিক মুদ্রা দিয়ে ৫ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের দায়িত্ব নিয়েই তিনটি অগ্রাধিকারের কথা বলেছেন আবদুর রউফ তালুকদার।
তিনি পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করতে চান, ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্য ধরে রাখতে চান, পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়াতে চান।
তিনি বলেন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানোর চেষ্টা করব। এক সময় রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারে উঠেছিল।
মহামারি করোনা ও বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা পরিস্থিতির কারণে এটা এখন নিচে নেমে এসেছে। এটাকে একটা সন্তোষজনক অবস্থায় নিয়ে যাব। যা দিয়ে ছয় মাসের আমদানি ব্যয় পরিশোধ করা যাবে।
বছরের শুরুতে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৪৬ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার। গত ২০২১-২২ অর্থবছরের শেষ দিন ৩০ জুন রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৪১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলার।
+ There are no comments
Add yours