জলবায়ুকেন্দ্রীক অভিবাসন মোকাবিলায় সমন্বিত পদক্ষেপ না নিলে বাংলাদেশ এবং সারা বিশ্বের লাখ লাখ মানুষ তীব্রভাবে নেতিবাচক প্রভাব অনুভব করবে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) যৌথভাবে আয়োজিত সংলাপে সোমবার (২৫ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জলবায়ু পরিবর্তন ও অভিবাসন বিষয়ক নীতি সংলাপে এসব কথা বলেন দেশি-বিদেশি আলোচকরা।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আবদুল মোমেন বলেন, জলবায়ু অভিবাসী ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের গাফিলতি থাকা ঠিক না। তিনি আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের গতিধারা বজায় রাখার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত মানুষের জন্য একটি শালীন জীবনযাত্রার অবস্থা গড়তে সরকার যে চ্যালেঞ্জগুলোর মুখোমুখি হচ্ছে, তা তুলে ধরেন।
সংলাপ চলাকালীন আইওএম-এর মাইগ্রেশন অ্যান্ড ক্লাইমেট অ্যাকশনের বিশেষ দূত ক্যারোলিন ডুমাস ‘গ্লোবাল অ্যান্ড রিজিওনাল কনসালটেটিভ প্রসেস অ্যান্ড পলিসি ফ্রেমওয়ার্কস’-এর উপর একটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গোয়েন লুইস বলেছেন, জলবায়ু অভিবাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় বাংলাদেশে জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন সহায়ক অবকাঠামো (ইউএনএসডিসিএফ) ২০২২-২০২৬-এ অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে আলোচিত হয়েছে। জাতিসংঘ পরিবার জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূলতা মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তা দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
+ There are no comments
Add yours