চন্দনাইশে অগেছো সেতুটির নেই অভিভাবক

Estimated read time 1 min read
এম হেলাল উদ্দিন নিরব, চন্দনাইশ-
Ad1

চট্টগ্রাম দক্ষিণ চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার সেতুটি এখনো অচল হয়ে পড়ে আছে । কোনো অভিভাবক নেই এই সেতুটির। দীর্ঘদিন ধরে এভাবে পড়ে আছে সেতুটি। প্রতিদিন প্রায় শত শত মানুষের একমাত্র চলাচলপথ সেতুটি ।

অবস্থিত সেতুটি আবদুল বাড়ি হাঁট থেকে বাগিচা হাঁট সড়কে কুতুব শাহ এর মাজারের সামনের সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সেতুটির উপরের একাংশ ভেঙ্গে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সেতুটির গার্ডারের পলেস্তারা খসে পড়ে যাচ্ছে। ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি দিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন যানবাহন যাতায়ত করছে।

No description available.

তথ্যসূত্র জানা গেছে, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে অবস্থিত বাগিচাহাঁট থেকে পশ্চিম দিকে সড়কটি আবদুল বাড়ি হাঁট হয়ে সাতবাড়িয়া, বরকল, বরমা, বৈলতলী ইউনিয়ন এবং চন্দনাইশ পৌরসভা, হাসপাতাল, থানা যাতায়াতের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক।দেয়াং পাড়া, দক্ষিণ গাছবাড়ীয়া, বাদশাহ পাড়া, কুতুব শাহ পাড়া সহ কয়েকটি গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম এই সড়কটি। স্থানীয় বাসিন্দা আবুল বসর ও রফিক আহমদ ঢাকা টাইমসের এক সাক্ষাতকারে বলেন, সড়কটির মাঝখানে প্রায় ৪০ বছর পূর্বে নির্মিত একমাত্র সেতুটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

সেতুটির উপরের অংশ ভেঙ্গে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়ে গেছে। এছাড়া নীচের অংশের গার্ডারের পলেস্তারা খসে পড়ে রড বেরিয়ে আসছে।পণ্য পরিবহন ও যাতায়াতে ঝুঁকিতে আছি। সেতুটি দ্রুত নির্মাণ কামনা করে পৌর মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এই অঞ্চল টি বিভিন্ন ধরনের সব্জি, আখ, ফসল ও মাছ উৎপাদনে প্রসিদ্ধ, উৎপাদিত ফসল পরিবহনে নিতে হচ্ছে ঝুঁকি। সড়কটি সংস্কারকৃত এবং আভ্যন্তরীণ যোগাযোগে ব্যবহার করে কমে দূরত্ব বাঁচে সময় ও জ্বালানি তাই সড়কটিতে যানবাহন চলাচল বেশি।

পৌরসভা ও সাতবাড়িয়ার সীমান্ত সড়কের এ সেতুর ব্যাপারে জানতে চাইলে পৌর মেয়র মাহবুবুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, সেতুটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতাধীন হওয়ায় পৌরসভার পক্ষে সেতুটি নির্মাণ করা যাবে না। তবে তিনি এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করেছেন বলে জানান।

নিজস্ব প্রতিবেদক https://khoborbangla24.net

বিশ্বজুড়ে দেশের খবর

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours