ব্যাংকঋণের জন্য আবেদনকারীকে সশরীর ব্যাংকে উপস্থিত হতে হয়। আবেদনপত্রের সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, পাসপোর্ট আকারের ছবি, বাড়ির জমির খাজনা প্রদানের রশিদ, জমিজমার পরচা বা দলিল দিতে হয়। এরপর ব্যাংক কর্মকর্তা বা মাঠকর্মীরা তা সরেজমিনে যাচাই–বাছাই করেন। তথ্যের সত্যতা পাওয়ার পর ব্যাংক ব্যবস্থাপকের কাছে প্রতিবেদন আকারে জমা দেন। এরপর ঋণ দেওয়া হয়।
ঋণ জালিয়াতিতে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। এসব ঋণগ্রহীতার কাছ থেকে তাঁরা টাকা নিয়েছেন। এ ঘটনায় ব্যাংকের তৎকালীন কর্মরত দুই কর্মকর্তা রেজাউল হক ও মোর্তজা আলীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
+ There are no comments
Add yours