দেশের যুবসমাজের ৯৩ শতাংশ যথাযথ প্রজনন স্বাস্থ্য অধিকার ও সেবা সম্পর্কে জানে না। অনেক ক্ষেত্রেই তারা বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে।
ঝুঁকি এড়াতে সার্বিক সচেতনতা, সম্পৃক্তকরণ ও স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রয়োজন বলে মত দিয়েছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
একইসঙ্গে সুস্থ, সবল ও কর্মক্ষম জাতি গঠনের কোনো বিকল্প নেই বলে অভিমত করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) রাজধানীর বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে বেসরকারি এনজিও লাইট হাউসের আয়োজনে ও ইউএসএআইডি সুখী জীবন প্রকল্প, পাথফাইন্ডার ইন্টারন্যাশনালের সহযোগিতায় মিডিয়া অ্যাডভোকেসি সভায় এসব অভিমত দেন তারা।
এ সময় জানানো হয়, বর্তমানে দেশে ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী সাড়ে চার কোটির বেশি তরুণ ও যুব জনগোষ্ঠী রয়েছে। এ জনগোষ্ঠীকে প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মসংস্থানের মাধ্যমে এসডিজি ও জাতীয় লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ অর্জন সম্ভব।
সভায় জানানো হয়, পাথফাইন্ডার ইন্টারন্যাশনাল বাস্তবায়িত ইউএসএআইডি সুখী জীবন প্রকল্প ২০১৮ সালে একটি জরিপ পরিচালনা করে যা ২০১৯ সালে ফ্যাসিলিটি এসেসমেন্ট রিপোর্ট (২০১৯) নামে প্রকাশিত হয়। এ জরিপ অনুসারে দেশের প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা খাতের মাত্র ১০ শতাংশ সেবাপ্রদানকারী তরুণ ও যুবদের প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য প্রশিক্ষিত, অথচ দেশের তরুণ ও যুব জনসংখ্যা সাড়ে চার কোটির বেশি।
+ There are no comments
Add yours