সনাতন ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন ইতালিয়ান যুবক আলী সান্দ্রে চিয়ারোমিন্তে ও বাংলাদেশি মেয়ে রত্না রানী দাস। বিয়ের এক মাস পর রত্নাকে রেখে ইতালিয়ান যুবকের চলে যাওয়াকে কেন্দ্র করে নানা ধরনের কথা রটেছে।
কেউ বলছেন রত্নাকে রেখে উধাও হয়েছেন ইতালিয়ান যুবক। আবার আর কেউ বলছেন অর্থের লোভে তার পরিবার ইতালিয়ান যুবকের সঙ্গে বিয়ে দিয়েছেন। তবে গণমাধ্যমের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলতে নারাজ রত্মা ও তার পরিবার।
রত্না রানী দাসের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের বালীয়াডাঙ্গী উপজেলার চাড়োল ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের খোকোপাড়া গ্রামে। তার বাবা দিনমজুর মারকুস দাস।
রত্নার চাচা সমবারু গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের জামাই পালিয়ে যাননি। অনেকে এটি ভুল প্রচার করছেন। আমাদের সঙ্গে ও রত্নার সঙ্গে জামাইয়ের যোগাযোগ রয়েছে। প্রতিনিয়ত তার সঙ্গে আমরা কথা বলি। খুব অল্প সময়ের মধ্যে মেয়েকে ইতালি নিয়ে যাবেন জামাই।’
তিনি আরও বলেন, যেহেতু আমরা এখানে আছি আর ছেলে ইতালিতে তাই কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না। আর মেয়েটির চাচা জোসেফ সেই যুবকের সঙ্গে কাজ করেন। আর তার চাচা নিজে দেশে এসে তাদের বিয়ে দেন। একজন চাচা তার আপন ভাতিজিকে কখনো বিপদে ফেলবে না বলে আমরা মনে করছি। আরও কিছু দিন গেলে আসল বিষয়টি পরিষ্কার হবে।
+ There are no comments
Add yours