ফটিকছড়ি উপজেলা আজ (১৯সেপ্টেম্বর) নানুপুর বাজারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ সাব্বির রাহমান সানি ভ্র্যমমান আদালত পরিচালনা করেন।
আদালতপরি চলাকালীন গাউসিয়া মাদ্রাসার পেছনে খাজা বেকারির কারখানায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বেকারি পণ্য তৈরির অপরাধে কারখানা মালিক মুহাম্মদ মোজাহের আলীকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৪৩ ধারায় ৫,০০০ (পাঁচ হাজার) টাকা জরিমানা প্রদান করা হয়।
একই এলাকায় বাউণ্ডারি দেওয়া একটি জমিতে দেখা যায় সম্পূর্ণ ও কাটা টায়ার ফেলে রাখা হয়েছে, যেখানে বৃষ্টির পানি জমে মশার ডিম পাড়ার পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
জানা যায়, স্থানীয় এক ব্যক্তি কাটা টায়ারের ব্যবসার কাজে এরূপ পরিবেশ তৈরি করেছেন। পরবর্তিতে অবহেলাজনিত কার্য দ্বারা জীবন বিপন্নকারী রোগের সংক্রমন বিস্তার লাভ করার সম্ভাবনা রয়েছে এরূপ কাজের শাস্তি হিসেবে দন্ডবিধি, ১৮৬০ এর ধারা-২৬৯ অনুযায়ী আলমগীরকে ২০০০ (দুই হাজার) টাকা জরিমান প্রদান করা হয়।
কয়েক দিন আগে ভুজপুর থানার হরিনাকুল এলাকায় অবৈধ বালু উত্তোলন ও পরিবহনের গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় অপরাধীরা ম্যজিস্ট্রেটের উপস্থিতি টের পেয়ে পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত তিনটি মাঝারি ট্রাক ঘটনাস্থলে ফেলে পালিয়ে যান।
সেদিন উক্ত ট্রাকগুলো জব্দ করে উপজেলা পরিষদে নিয়ে আসা হয়। গতকাল ও আজ দুটি ট্রাকের মালিক এসে অপরাধ স্বীকার করেন এবং এ ধরণের অবৈধ কাজে নিজের ট্রাক আর ভাড়া দেবেন না মর্মে প্রতিজ্ঞা করেন।
বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০ এর ধারা ১৫(১) অনুযায়ী প্রত্যেক কে ১,০০,০০০ (এক লক্ষ)টাকা করে মোট ২,০০,০০০(দুই লক্ষ) টাকা অর্থদ)জরিমান প্রদান করা হয়। জনসার্থে অভিযান অব্যহিত থাকবে বলে খবর বাংলার প্রতিনিধিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ সাব্বির রহমান সানি জানান
+ There are no comments
Add yours