চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর পাশাপাশি বৃষ্টির পানি ধরে রাখার জন্য তৈরি করা হয়েছে বিশেষ জলাধার। শুরুর দিকের পানির ময়লা অপসারণের জন্য মেশানো হচ্ছে ক্লোরিন-চুনের মতো ক্ষার কেমিকেল।
এ নিয়ে ভূগর্ভস্থ পানির পরিবর্তে নদী ও বৃষ্টির পানি ব্যবহারের যুগে প্রবেশ করল চট্টগ্রাম ইপিজেড। ৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হয়েছে এ প্রকল্পের। দিনে চাহিদার অর্ধেক ৩০ লাখ গ্যালন পানির জোগান হবে এ উৎস থেকে।
এরপর সেই পানি নিয়ে আসা হচ্ছে বিশাল বিশাল যন্ত্রের মধ্যে। এখানে অন্তত ১০ ধাপে পানি পরিশোধন করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) থেকে এখানে প্রতিদিন ৩০ লাখ গ্যালন পানি পরিশোধন ও সরবরাহ করা হলেও পরবর্তী সময়ে তা ৪৫ লাখ গ্যালনে পৌঁছানো হবে।
চট্টগ্রাম ইপিজেডের ১৪৮টি কারখানায় দৈনিক ৬০ থেকে ৭০ লাখ গ্যালন চাহিদার বিপরীতে ওয়াসা সরবরাহ করছিল মাত্র ২ লাখ গ্যালন পানি। দীর্ঘদিন কর্ণফুলী ইপিজেড থেকে পানি ধার করে চলতে হয় চট্টগ্রাম ইপিজেডকে। এ অবস্থায় স্থাপন করা হয়েছে ভূগর্ভস্থ পানির পরিবর্তে প্রাকৃতিক উৎস থেকে পানির সন্ধান।
কেবি২৪/২৯১২৯
+ There are no comments
Add yours