ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় দমকা হাওয়ার সঙ্গে অতি ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে।
সোমবার (২৪ অক্টোবর) দুপুর ১২টা পর্যন্ত হাতিয়ায় ৯৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। অতি ভারী বৃষ্টিতে জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। আবহাওয়া অফিসের পক্ষ থেকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
সোমবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত হাতিয়ায় ৯৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি হলে তাকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত বলে গণ্য করা হয়। মেঘনা নদী উত্তাল থাকায় হাতিয়ার সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নের ৪টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, নোয়াখালীর হাতিয়া, সুবর্ণচর, কবিরহাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলাকে দুর্যোগপূর্ণ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় ৩ লাখ লোক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ৪০১টি আশ্রয়ণকেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ১০১টি মেডিকেল টিম ও ২৫০ মেট্রিক টন চাল, নগদ ৫ লাখ টাকা ও ৭০০ কার্টন বিস্কুট মজুত রাখা হয়েছে।
+ There are no comments
Add yours