
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজিলাতুন্নেসা হলের সব ছাত্রীকে নবনির্মিত আবাসিক হলে সরিয়ে নেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ করছে হলটির শিক্ষার্থীরা।
বুধবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ফজিলাতুন্নেসা হলের সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা।
ফজিলাতুন্নেসা হলের শিক্ষার্থীদের দাবি, এই হলটি বন্ধ করার চিন্তা রয়েছে প্রশাসনের। সে কারণে হলে কোনো সংস্কারকাজও পরিচালনা করা হয় না।
এই হলের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা এখনও শিক্ষক কোয়ার্টারে গাদাগাদি করে থাকেন। আর তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা হলেই গণরুমে থাকেন। পুরোনো হওয়ায় এই হলটি পরিত্যক্ত হওয়ার পথে।
এ অবস্থায় ফজিলাতুন্নেসা হলের শিক্ষার্থীদের নতুন হলে সরিয়ে নেওয়ার দাবি উঠেছে।
হল প্রাধ্যক্ষ এটিএম আতিকুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, আমাদের প্রথম প্রাধান্য হলো গণরুম বন্ধ করা। সব হলেই গণরুম রয়েছে, তাই সব হল থেকেই শিক্ষার্থীদের নতুন হলে উঠানো হবে বলে প্রাধ্যক্ষ কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এখন ছাত্রীদের বোঝানোর চেষ্টা করছি।
                                            
                                            
                                            
                                            
                                            
                                            
                                            
                                            
                                            
                        
                
                                    
                                    
                                    
                            
                            
                            
                                                        
                                
                        
                                                
                                                
                                                
                                                
                                                
                                                
                                                
                                                
+ There are no comments
Add yours