
খবর ডেস্কঃ
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় তদারকিমূলক অভিযান পরিচালনা করেন।
আজ ১৭ নভেম্বর সকাল ১০টা হতে পরিচালিত অভিযানে ৭ প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর বিভিন্ন ধারায় ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা প্রশাসনিক জরিমানা করা হয়েছে। অভিযানে জেলিযুক্ত চিংড়িমাছ ধ্বংস করা হয়েছে। এপিবিএন, ৯ এর সহায়তায় উপর্যুক্ত অভিযান পরিচালিত হয়।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক জনাব মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ, সহকারী পরিচালক (মেট্রো) জনাব পাপীয়া সুলতানা লীজা ও চট্টগ্রাম জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান অভিযান পরিচালনা করেন।
চান্দগাঁও থানার কালুরঘাট বিসিক এলাকার বিএসপি ফুড প্রোডাক্টসকে মেঝেতে রেখে নুডলস মোড়কজাত করতে দেখা যায়।
এছাড়াও লেবেল বিহীন ফ্লেভার ব্যবহার করায়, তেলাপোকাসহ তেল সংরক্ষণ ও পণ্যের মোড়কে পণ্য তৈরিতে ব্যবহৃত উপকরণের সঠিক তথ্য উল্লেখ না করায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করে সতর্ক করা হয়। বহদ্দারহাট বাজারে ইসমাঈলের মাছের দোকানকে জেলিযুক্ত চিংড়িমাছ রাখায় ৫ হাজার জরিমানা করা হয়েছে। একই অপরাধে মাইনউদ্দিনের মাছের দোকানকে ৫ হাজার জরিমানা করে তাঁদের কাছে রক্ষিত প্রায় ২৩ কিলোগ্রাম জেলিযুক্ত চিংড়ি ধ্বংস করা হয়।
বহদ্দারহাট কাঁচা বাজারের আজমির স্টোরকে মূল্যতালিকা প্রদর্শন না করায় ২ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার । সমঅপরাধে হানিফ স্টোরকে ৩ হাজার, মিম স্টোরকে ৩ হাজার এবং নূর তূষার সওদাগরের মুরগির দোকানকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। এসময় তাঁদের হালনাগাদ মূল্য তালিকা দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শন করতে নির্দেশ করা হয়। জনস্বার্থে এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়।
+ There are no comments
Add yours