ঘুষের ১৬ লাখ টাকা ভাগ পেয়ে হজ্জ করতে গেলেন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ

Estimated read time 1 min read
Ad1

রংপুরের কাউনিয়া উপজেলাধীন ১নং সারাই ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডস্থ ধুমেরকুটি ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আখের আলী অত্র মাদ্রাসার অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর নিয়োগে ১৬ লাখ টাকা ঘুষের ভাগ নিয়ে ওমরাহ পালন করতে গেছেন বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।

১৯৫৭ সালে স্থাপিত ধুমেরকুটি ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আজহারুল ইসলাম বাবুলের অবসরজনিত কারণে, গত ২১ মার্চ ২০২২ তারিখে নতুন অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পান মাওলানা আব্দুল আখের আলী। এর আগে তিনি দিনাজপুর জেলার ভবানীপুর কামিল মাদ্রাসার সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। অধ্যক্ষ আখের আলী ধুমেরকুটি ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসায় আসার পর গত ১৪ আগস্ট ২০২২ মাদ্রাসার গভর্নিং বডি তৈরী করেন এবং পূর্বপরিকল্পিতভাবে ১৬ লাখ টাকার ঘুষকে জায়েজ করতে, বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে কর্মরত মোখলেস সিআইডিকে মাদ্রাসার গভর্নিং বডিতে আনেন অধ্যক্ষ আখের আলী ও মাদ্রাসার সহ-সভাপতি আওয়ামীলীগ নেতা মাজেদ আলী বাবুল।

অধ্যক্ষের দেয়া তথ্যানুযায়ী গত ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ রংপুরের স্থানীয় এবং একটি জাতীয় দৈনিকে মাদ্রাসার অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হওয়ার পর উক্ত পদে চাকুরী করার নিমিত্তে আবেদন করেন একাধিক চাকুরী প্রত্যাশী। যথানিয়মে চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ পরীক্ষা হয়। তবে সেই পরীক্ষা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন শাকিব ব্যতীত সকল পরীক্ষার্থী। পরীক্ষার্থীরা এই পাতানো পরীক্ষা বাতিলের জন্য আবেদনও করেন অত্র প্রতিষ্ঠানের সভাপতি বরাবর। চাকুরী প্রত্যাশী পরীক্ষার্থীদের অভিযোগ পাওয়ার পরে এবং একাধিক জাতীয় দৈনিক ও অনলাইনে “রংপুরের ধুমেরকুটি ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসায় নিয়োগে ১৬ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণের সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পরে নড়েচড়ে বসেন ঘুষ বাণিজ্যে জড়িতরা। কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই তরিঘড়ি করে নিয়োগপত্র হাতে ধরিয়ে দেন ফৌজদারী মামলার আসামি শাকিবের হাতে! তারপর থেকেই এলাকার সাধারণ মানুষ বিক্ষুব্ধ হতে থাকে ঘুষ বাণিজ্যের নেপথ্যের কারিগরদের প্রতি।

সরেজমিন তদন্তে একাধিক পরীক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানান, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে অত্র মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরীক্ষায় ডিজির প্রতিনিধি প্রধান দায়িত্ব পালন করেন ঢাকা বারিধারা নাজমুল উলূম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাহাবুবার রহমান। তাকে ম্যানেজ করেন ধুমেরকুটি ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আখের আলী ও অত্র মাদ্রাসার সহ-সভাপতি ও রংপুর জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক মাজেদ আলী বাবুল। তাদের নগ্ন পরিকল্পনা অনুয়ায়ী অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় মাদ্রাসার সভাপতিসহ গভর্নিং বডির অন্যন্য সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও তাদেরকে কোন প্রশ্ন করার কোন সুযোগ প্রদান করা হয়নি। এমনকি পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরীতে নিয়োগ বোর্ডের সদস্যদের কোন মূল্যায়ন করেনি ডিজি প্রতিনিধি অধ্যক্ষ মাহাবুবার রহমান। অত্র মাদ্রাসার সভাপতি বরাবর চাকুরী প্রত্যাশী পরীক্ষার্থীদের দায়েরকৃত অভিযোগ ও মাদ্রাসা সূত্রে জানা যায়, অধ্যক্ষ আখের আলী কম্পিউটার বিষয়ে অজ্ঞ হবার কারণে, অনলাইনের সমস্ত কাজকর্ম করেন অত্র মাদ্রাসার কম্পিউটার শিক্ষক শাকিবের মামা কম্পিউটার শিক্ষক মোমিনুল ইসলাম। সেই সুবাদের ডিজি প্রতিনিধির চিঠি ই-মেইলযোগে প্রথম দেখেন কম্পিউটার শিক্ষক মোমিনুল ইসলাম। পরে অধ্যক্ষ আখের আলীর সহায়তায় তার সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ স্থাপন করেন কম্পিউটার শিক্ষক মোমিন। যোগাযোগের সূত্র ধরেই চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয় ১৬ লাখ টাকার মাধ্যমে মোখলেস সিআইডির ছেলে শাকিবকে দেয়া হবে চাকুরী। পরে বিষয়টি স্থানীয়ভাবে জানাজানি হলে, গত ৩ মার্চ ২০২৩ শুক্রবার সকালে অধ্যক্ষ আখের আলীর উদ্যোগে তারই কক্ষে জরুরী মিটিং এ বসেন মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটি। উক্ত মিটিংয়ে স্ব-শরীরে উপস্থিত ছিলেন অত্র মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি মাহবুবুর রহমান বাদশাহ, সহ-সভাপতি রংপুর জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক, অধ্যাপক মাজেদ আলী বাবুল। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ম্যানেজিং কমিটির অন্যতম সদস্য, বাংলাদেশ পুলিশের (সিআইডি) ঢাকা মালিবাগ জোনে কর্মরত কনস্টেবল মোখলেস। বাংলাদেশ কর্মচারী সার্ভিস রুলস অনুযায়ী জটিলতা থাকলেও মোখলেস সিআইডি বিশেষ তদবিরের মাধ্যমে, শুধু নিজের ছেলেকে চাকুরী পাইয়ে দেবার নিমিত্তে নানাভাবে ফন্দিফিকির করে এবং রংপুর জেলা আওয়ামীলীগের বর্তমান যুগ্ম আহবায়ক মাজেদ আলী বাবুলের বিশেষ সুপারিশে এই কমিটিতে স্থান করে নিয়েছেন। ঘুষ গ্রহণ রাষ্ট্রীয়ভাবে কঠোর নিষেধাজ্ঞা ও বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর শপথকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে, নিজ স্বার্থ চরিতার্থের জন্যই এসব নাটক করছেন বলে দাবী, স্থানীয় সচেতন মহলের। “মিটিংয়ের মাধ্যমে ঘুষ” পুলিশের নীতিমালা অনুযায়ী যদিও বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক আছে তবুও ছেলের চাকরি বলে কথা! যেহেতু এলাকার সবাই জানে মোখলেস সিআইডির ছেলে শাকিবের চাকুরী কনফার্ম, সেহেতু ঘুষের মিটিংয়ে উপস্থিত থেকে প্রাণবন্ত আড্ডায় পরিণত করেছিলেন মোখলেস সিআইডি-এমন মন্তব্য ধুমেরকুটি, জয় বাংলা, হারাগাছ পৌরসভা ও কাউনিয়া উপজেলার অসংখ্য মানুষের।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে রংপুর জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গ ওপরিণত করেছিলেন মোখলেস সিআইডি-এমন মন্তব্য ধুমেরকুটি, জয় বাংলা, হারাগাছ পৌরসভা ও কাউনিয়া উপজেলার অসংখ্য মানুষের।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে রংপুর জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের একাধিক নেতাকর্মী, কাউনিয়া উপজেলাধীন ধুমেরকুটি ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগের ব্যাপারে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, “ধুমেরকুটি ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর নিয়োগে, মিটিং করে ঘুষ নেয়ার সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত! এমন শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হওয়ার অনেক আগেই আমাদের নেতা মাজেদ আলী বাবুল খুব ভালো করে জানতেন, ১৬ লাখ টাকার বিনিময়ে মোখলেস সিআইডির ছেলে শাকিবের চাকুরী বৈধকরণের পাতানো নিয়োগ পরীক্ষা, কাউনিয়া উপজেলা ও হারাগাছ পৌরসভা অনেকেই জানে। মাজেদ আলী বাবুল খুব ভালো করেই জানতেন স্থানীয়রা যে কোন মূল্যে এই অবৈধ নিয়োগ বাতিলের জন্য বৈধ সকল প্রক্রিয়া অনুসরণ করবে। তবুও তিনি তার ভুল সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেননি এর চাইতে দুঃখজনক আর কি হতে পারে? সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, বিষয়টি জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে প্রতিমুহূর্তে মনে রাখা উচিৎ। তারা আরও বলেন, জাতির জনকের কন্যা, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা তথাপি আজকের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর “বিভাগীয় শহর রংপুর” আওয়ামীলীগের সমালোচিত মুহূর্তে তাকে যেভাবে আলোকিত করেছেন। যেই নেত্রীর আস্থা বর্তমান দেশের কোটি মানুষের বিশ্বাস, কিন্তু সেই বিশ্বাসের দাম কত সেটা হয়তো মাজেদ আলী বাবুল ভাই ভুলেই গেছেন! আমরা আশা করি নেত্রী যে সম্মান তাকে দেখিয়েছেন সেই সম্মানকে কাজে লাগিয়ে তিনি রংপুরকে আলোকিত করুক।

স্থানীয় সচেতন মহলের দাবি, গত ৩ মার্চ ২০২৩ শুক্রবার সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে ধুমেরকুটি ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আখের আলীর কক্ষে অনুষ্ঠিত জরুরী মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি মাহবুবুর রহমান বাদশাহ, সহ-সভাপতি অধ্যাপক মাজেদ আলী বাবুল, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মোখলেস সিআইডি, মাইদুল ইসলাম মুকুল, মোজাহার আলী মোজা। কম্পিউটার শিক্ষক মোমিনুল ইসলাম, শারীরিক শিক্ষক নুর মোহাম্মদ সুদারু। আরবী শিক্ষক রেজাউল করিম, অফিস সহকারী সাইফুল ইসলামসহ উপস্থিত অন্যান্য শিক্ষকদের মাঝে আলোচনায় এই মর্মে উপনীত হয় যে, মোখলেছুর রহমান ওরফে মোখলেস জুয়ারুর ছেলে শাকিবকে সর্বমোট ১৬ লাখ টাকার বিনিময়ে নিয়োগ প্রদান করা হবে। উক্ত বৈঠকে ঘুষের ১৬ লাখ টাকার মধ্যে অধ্যক্ষ আব্দুল আখের আলী, সভাপতি বাদশাহ সহ-সভাপতি মাজেদ আলী বাবুল, মাইদুল ইসলাম মুকুল, মোজাহার আলী মোজ, কম্পিউটার শিক্ষক টিআর সদস্য মোমিনুল ইসলাম, টিআর সদস্য শারীরিক শিক্ষক নুর মোহাম্মদ সুদারু, আরবী শিক্ষক রেজাউল করিম, অফিস সহকারী সাইফুল ইসলামসহ স্থানীয় ছেলেদের নামেও একটি বরাদ্দ রাখা হয়েছে। বরাদ্দকৃত অর্থ বিভক্ত করে দেবার পরে অবশিষ্ট টাকা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে কাজ করা হবে বলেও উক্ত বৈঠকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
স্থানীয়রা আরও বলেন, ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানটিতে নতুন অধ্যক্ষ এসেছে বলে আমরা আনন্দিত কিন্তু অত্র মাদ্রাসার অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগ বাণিজ্যের বিষয়টি এখন ওপেন সিক্রেট! নিয়োগ পরীক্ষা হয়েছে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের আগেই স্থানীয়ভাবে সবাই জানে এই পরীক্ষায় পাশ হয়েছে সিআইডি পুলিশ মোখলেসের ছেলে শাকিব। মোখলেস সিআইডি তার ছেলে পরীক্ষা দেবার দুইদিন না যেতেই এলাকার অনেককেই মিষ্টি খাওয়ার টাকা বিতরণ করেছেন। এমনকি এলাকায় অনেককেই বলেছেন “টাকা হামার বেশী চাকরি হামরাই নেমো!” তাদের এহেন অতিরঞ্জিত বাড়াবাড়িতে অতিষ্ঠ হয়ে একাধিক পরীক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সভাপতি বরাবর অভিযোগ দায়ের করেন। কিন্তু দূর্নীতিবাজরা এতোটাই ক্ষমতাবান ও সম্পদশালী ওরা এসব টেরই পায়না। কমিটির লোকজন জনসম্মুখে বলে বেড়ান ওসব নিউজ টিউজ করে সাংবাদিকের কি ক্ষমতা আছে করুক।

ঘুষের বিনিময়ে ফৌজদারি মামলার আসামিকে চাকুরী দেবার বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ আখের আলী বলেন, নিয়োগের বিষয়ে জটিলতা আমার জানা নাই। নিয়োগের ব্যাপারে যা করার সব মাদ্রাসার সভাপতি মাহাবুবুর রহমান বাদশা ও সহ-সভাপতি মাজেদ আলী বাবুল এনারাই জানেন। নিয়োগের বিষয় আপনার যা জানার আছে তা কমিটির লোকজনদের নিকট জানেন।

মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ, গভর্নিং বডির শিক্ষক প্রতিনিধি প্রভাষক রেজাউল ইসলাম ঘুষ গ্রহণের কথা স্বীকার করে বলেন, আমরা উন্নয়নের জন্য নিয়োগ ব্যাপারে ১৬ লাখ টাকা শাকিবের পারিবারের নিকট চেয়ে নিয়েছি, তবে এটা অন্যায় নয়।

সভাপতি মাহাবুবুর রহমান বাদশাহ পাতানো নিয়োগ পরীক্ষার দায় স্বীকার করে বলেন, আমি সভাপতি ঠিক আছে কিন্তু আমার মাদ্রাসার অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর নিয়োগের বিষয়টি নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে। এই নিয়োগটার বিষয়ে ঘুষের বিষয়টি আমি বিভিন্নভাবে শুনেছি, অনেকেই এটাকে রাজনৈতিকভাবে দায় চাপিয়ে দেবার চেষ্টা করছেন। তবে কোন ব্যক্তির দায় বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ নিবে না। অনিয়ম হলে কর্তৃপক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এতে কোন বাধা নাই। আমরা চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে উন্নয়ন করছেন, সেটি ছড়িয়ে যাক প্রত্যেকটা মানুষের দোর গোড়ায়। অনিয়ম দুর্নীতিমুক্ত হোক আমাদের ইউনিয়ন এটাই কামনা।

নিয়োগে অনিয়মের ব্যাপারে রংপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) আব্দুল মান্নান বলেন, পুরো বিষয়টি জেনেছি অবশ্যই তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মোশারফ হোসেন, ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি

নিজস্ব প্রতিবেদক https://khoborbangla24.net

বিশ্বজুড়ে দেশের খবর

You May Also Like

More From Author

+ There are no comments

Add yours