জামালপুর সদর উপজেলা নরুন্দি ইউনিয়ন তারা গন্জ বাজারে মো: আমজাদ হোসেন ছেলে হযরত আলী তারাগঞ্জ বাজারে দীর্ঘদিন ধরে অটো পার্স, সুনামের সহিত ব্যবসা করে আসিতেছে সে সুবাদে নরুন্দি ব্রম্মোওর কাশেম আলী পুত্র এর আমিনুল ইসলাম (৩৫) পেশায় একজন ইজিবাইক চালক।
হযরত আলীর দোকান থেকে নানা সময় নানারকম ইজি বাইকের সরঞ্জাম নিয়ে আসতো ইজিবাইক চালক আমিনুল ইসলাম।। প্রায় তিন মাস আগে দোকানদার হযরত আলীর কাছ থেকে ইজি বাইক চালক আমিনুল মালামাল নিয়ে আসতো নগতে ও বাকিতে, মালামাল নিয়ে আসার পর থেকেই, ইজিবাইক চালক আমিনুল ইসলাম তারাগঞ্জ বাজারে চলাচল বন্ধ করে দেয়।
দোকানদার হযরত আলী, ইজিবাইক আমিনুল ইসলামের সাথে ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করতে পারে নাই, আনুমানিক ২০/২২ দিন আগে ইজি বাইক চালক আমিনুল তারাগঞ্জ বাজারে গেলে, দোকানদার হযরত আলী, আমিনুল কে বলে আমার পাওনা টাকা দাও।
তখন আমিনুল ইসলাম কয়েকজন সাক্ষীর মাধ্যমে ২দিন পর টাকা দিয়ে দিব এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে তারাগঞ্জ বাজার থেকে চলে আসে। ২ দিন চলে গেলেও টাকা দেয়ার কোন খবর নেই হযরত আলী দায়ের করে।আমিনুল কে ফোন দিলে তার ফোন রিসিভ করে না।
এভাবে প্রায় আরো ২০ দিন চলে যায়। গতকাল সোমবার আনুমানিক সকাল ১১ টার দিকে হযরত আলী, কে টাকা দিবে বলে নরুন্দি বাজার ডেকে নিয়ে আসে ইজি বাইক চালক আমিনুল ইসলাম পড়ে ইজিবাইকে বসে আমিনুল এর কাছে পাওনা টাকা চাই দোকান মালিক হযরত আলী পাওনা টাকা দিবি না বলে অস্বীকার করে, তখন দোকানদার বলে আমার পাওনা টাকা না দিলে, আপনার অটো নিয়ে চলে যাব, আমার পাওনা টাকা দিয়ে অটো নিয়ে আসবেন, অটো নিয়ে যাওয়া শুরু করলে, আমিনুল ইসলাম চোর চোর বলে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করলে আশেপাশের জনতা দৌড়ে গিয়ে দোকানদার হযরত আলী কে রাস্তায় আটকাই, তারপর নরুন্দি তদন্ত কেন্দ্রে ফোন দিলে এসআই হান্নান এবং তার সঙ্গিয় ফোর্স নিয়ে দোকানদার হযরত কে এবং ইজিবাইক সহ নরুন্দি তদন্ত কেন্দ্রে নিয়ে আসে। তার পর ইজি বাইক চালক আমিনুল ইসলাম বাদী হয়ে দোকানদার হযরত আলী নামে একটি চুরি মামলা , মামলা নং ৭৭।
+ There are no comments
Add yours