নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানার চৌমুহনী পৌরসভার ০৯নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো: আমিন উল্লাহ বাচ্চু দীর্ঘ ৩৫/৪০ বছর বাড়িতে না থাকার কারণে তার মেজো ভাই বর্তমানে মৃত মেহের উল্যার স্ত্রী সাপিয়া খাতুন ও তার ছেলে সাজু তার শশুর সম্পর্কের আত্মীয়-স্বজনের সহযোগীতায় ২০১০ সাল থেকে তার জায়গা গাছপালা জবর দখল করে ব্যবহার করত।
গত ২০২১ সালে আমিন উল্যাহ বাচ্চু বসত বাড়িতে আসায় তাদের আঁতে ঘাঁ লাগে বলে জানান আমিন উল্যাহ বাচ্চু। তারপর থেকে ও তার পরিবারের সদস্যকে মারার হুমকি দামকি দিতে থাকে সাজু ও তার শশুর পক্ষের আত্মীয় স্বজন। তারই ধারা বাহিকতায় অদ্য ১৯ জানুয়ারী/২০২৪ সকাল ০৮ ঘটিকার সময় আমিন উল্যাহ বাচ্চু ও স্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করতে করতে তার বসত ঘরের সামনে এসে বলেছে,সাজু যেখানে ঘর তুলেছে তা তার বাবার জায়গা।
০৯ নং ওয়ার্ড কমিশনার মন্জু মিয়া তাকে বলে দিয়েছে। অথচ কমিশনার স্বাক্ষরিত রায় আপনাদের পড়ার জন্য হুবহু তুলে ধরা হল। ইহাতে প্রমাণিত হয় যে তারা জোর পূর্বক আমিন উল্লাহ বাচ্চুর জায়গা দখল করে রেখেছে। এতে আরো জানা যায় যে শাহজাহান সাজুর ইন্দনে তার চাচা শ্বশুর রমজান আলী ও তার ছেলে রহমত উল্যাহ বাচ্চুর বসতবাড়িতে তাকে জন্য আক্রমণ করিলে আমিন উল্যাহ জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে নির্বাহী আদালতে মামলা করেন যার নম্বর ৯২/২৩।
এর আগে এএসপি সার্কেল বেগমগঞ্জ বাদী আমিন উল্যাহ ও সাজু ও রমজান আলীর ছেলে রহমত উল্যাহকে ডেকে এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তির সমন্বয়ে সমাধান করে তাকে জানানোর জন্য মৌখিক নির্দেশ প্রদান করে। সে অনুযায়ী ২ বছর শেষ হওয়ার পথে সাজু ও রমজান আলী পৌর আদালতকে অমান্য করলে পৌর আদালত রায় প্রদান করে।
আমিন উল্যাহ বাচ্চুর ছেলে মেয়েকে এলকায় থাকতে দিবেনা বলে অদ্য তারিখে সাজু প্রকাশ্যে ঘোষনা দেয়। ঘটনার বিবরণে আরও জানা যায় যে, ২০১০ সালের জানুয়ারীর ২ তারিখে সাজু তার চাচা শ্বশুর রমজান আলী ও তার সন্তানদেরকে দিয়ে আমিন উল্যাহ বাচ্চুকে হত্যার পরিকল্পনা করে আকৰৃন করিলে আমিন উল্যাহ বাচ্চু আহত অবস্থায় প্রাণে বেঁচে যায়। আমিন উল্যাহ বাচ্চু রাজনৈতিক, সামজিক ও প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তি বর্গের কাছে বার বার বিচার প্রার্থী হওয়ার পরও ন্যায় বিচার পাচ্ছেন না বলে জানান।
+ There are no comments
Add yours