ডেস্ক নিউজ:
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে জুলাই ও আগস্টে সংঘটিত গণহত্যার বিচার কার্যক্রম আজ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে। এর অংশ হিসেবে গণহত্যা ঘিরে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাসহ ৫০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা চাইবে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন টিম।
সেই সঙ্গে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদেরও ট্রাইব্যুনালে গ্রেপ্তার দেখানো হবে।
এর আগে, গত ১৩ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম শেখ হাসিনাসহ পলাতক অন্যদের দেশে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন।
সেদিন গণমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছিলেন, বিচারক নিয়োগ হলে চলতি সপ্তাহেই জুলাই গণহত্যার অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছাড়াও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন হবে।
গত ১৪ অক্টোবর হাইকোর্টে অতিরিক্ত বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছে। যেখানে ট্রাইব্যুনালের দুইজন সদস্যও রয়েছেন। তারা হলেন হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
তারও আগে গত ৫ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এ ছাড়া প্রসিকিউশন টিমের অপর পাঁচ প্রসিকিউটররা হলেন মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামিম, বি এম সুলতান মাহমুদ, আবদুল্লাহ আল নোমান ও মো. সাইমুম রেজা তালুকদার।
+ There are no comments
Add yours