আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচিত হওয়ার পর দেশটিতে ইলন মাস্কের প্রভাব ব্যাপকভাবে বেড়েছে। ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যাপকভাবে সক্রিয় ছিলেন শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক। অনুদানও দিয়েছেন প্রায় ২০ কোটি ডলার। অবশ্য ট্রাম্প জেতার পরে মাস্কের সম্পদ বাড়ছে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার।
এরইমধ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইলন মাস্ককে নতুন একটি দপ্তরের দায়িত্ব দিতে যাচ্ছেন তিনি। দপ্তরটির নাম ‘ডিপার্টমেন্ট অফ গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি’। ট্রাম্পের নির্বাচিত হওয়ার পর ডেমোক্রেটরা এখন প্রশ্ন তুলছেন যে ইলন মাস্কই কি আসলে প্রেসিডেন্ট।
গতকাল রোববার ট্রাম্পকে প্রশ্ন করা হয় যে ইলন মাস্ক কি কোনো দিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন। এর জবাবে ট্রাম্প বলেছেন, না। এ কারণ হিসেবে ট্রাম্প জানান, প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য জন্মসূত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হতে হবে।
অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফিনেক্সে অনুষ্ঠিত রিপাবলিকান দলের সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, আমি আপনাদের বলতে পারি যে ইলন মাস্ক প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন না।
মার্কিন নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট বলেছেন, আপনি জানেন তিনি কেন হতে পারবেন না। কারণ তিনি এই দেশে জন্মগ্রহণ করেননি।
টেসলা ও স্পেসএক্সের মালিক ইলন মাস্কের জন্ম দক্ষিণ আফ্রিকায় এবং মার্কিন সংবিধান অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে হলে জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিক হতে হয়।
ইলন মাস্ক প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন কিনা- এর জবাবে গতকাল ট্রাম্প উপস্থিত জনতার উদ্দেশে বলেন, না, না– এমনটি ঘটছে না।
সূত্র: ইত্তেফাক
+ There are no comments
Add yours