নিজস্ব প্রতিবেদক :
বান্দরবানের লামা উপজেলার ফাইতং ইউনিয়নে ৩নং ওয়ার্ডের সোনাছড়ি রোড পাশে আহমদ ছৈয়দ মেম্বার লেবু বাগানে ঝিরিতে ১টি চুরি ৩জোড়া জুতা সহ মোটর সাইকেল চালক মুমিনুল হকে লাশ পাওয়া গেছে। শুক্রবার (২১ মে২১ইং) দুপুর ২টায় লাশটি দেখতে পেয়ে ফাইতং পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয় পথচারীরা। খুঁজে পাওয়া লাশটি চকরিয়া বরইতলী ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড মাইজ পাড়া এলাকার নুরুল আলম ও ছমুদা বেগমের ছেলে মুবিনুল হক (১৭) নিহত মুবিনুল হক পেশায় একজন মোটর সাইকেল চালক।
মুবিনুল হকের লাশ পাওয়ার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে, বড় ভাই ও ভাবি খালেদা বলেন পথচারী মোটের চালক সাহব উদ্দিন গন্ধ পেয়ে আমার বাড়িতে খবর দেয় খবর পেয়ে আমরা, সোনাছড়ি রোডে পাশে গিয়ে গন্ধ পায়, খুঁজা খুঁজি করার পরে আহমদ ছৈয়দ মেম্বার লেবু বাগানে ঝিরিতে পাওয়া যায় আমার দেবর লাশ।
নিহত মুবিনুল হকে মা বলেন, আমার ছেলে রাতে ভাত খেতেছে তখন কে বা কেউ ফোন করে বলে আমরা ছিওবতলী যাবো মোটরবাইক নিয়ে আসু তখন ভাত না খেয়ে চলে গেছেন, বাইক নিয়ে, (মঙ্গলবার ১৮মে২১ইং) রাত সাড়ে ১০টায় আমরা অনেক খুঁজাখুঁজি করি কোনো খবর পায় না আজ গন্ধ পেয়ে বাড়িতে খবর দেয় মোটর চালক সাহব উদ্দিন তখন আমার ছেলে ছেলের বউ খুঁজে পায় ।
ফাইতং পুলিশ ফাঁড়ি মাধ্যমে ঘটনার লামা থানায় খবর পেয়ে, অভিযানে নেতৃত্ব দেন লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। তার সাথে অভিযানে অংশ নেন, থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মোহাম্মদ আলমগীর, ফাইতং পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ বিকাশ চন্দ্র চৌধুরী, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ জালাল উদ্দীন কোম্পানি, সহ ফাঁড়ি পুলিশের অন্যান্য অফিসার ও পুলিশ সদস্যরা।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন নিহত মুবিনুল হকে ভাবি দেওয়া তথ্য মতে ও তাদের দেখানো লেবু বাগানে আমরা নিহত মুবিনের লাশ উদ্ধার করতে সক্ষম হই। লাশটি যে মুবিনুল তা তার ভাবি খালেদা বেগম ও বড় ভাই খলিমুল্লা নিশ্চিত করেছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ নিহতের পরিবারের লোকজনের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ৩/৪দিন হওয়ায় লাশ অনেকাংশ পঁচে গলে গেছেন৷
+ There are no comments
Add yours