নিজস্ব প্রতিবেদক :
প্রতি বছর মার্চ মাসের ৮ মার্চ পালিত হয় আন্তর্জাতিক নারী দিবস। সারা বিশ্বব্যাপী নারীরা একটি প্রধান উপলক্ষ হিসেবে এই দিবস উদযাপন করে থাকেন। বিশ্বের এক এক প্রান্তে নারীদিবস উদযাপনের প্রধান লক্ষ্য এক এক প্রকার হয়। কোথাও নারীর প্রতি সাধারণ সম্মান ও শ্রদ্ধা উদযাপনের মুখ্য বিষয় হয়, আবার কোথাও নারীদের আর্থিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলি বেশি গুরুত্ব পায়।
নারীদিবসের সংক্ষিপ্ত উতিহাস, ১৮৪৮ নিউইয়র্কে সর্বপ্রথম নারীদের অধিকার নিয়ে এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ১৯০৮ নিউইয়র্কে সময়জুরির দাবিতে ধর্মঘট পালন করেন নারী বস্ত্র শ্রমিকরা। ১৯০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম নারী দিবস পালন করা হয়। ১৯১০ সালে জার্মান সমাজতান্ত্রিক নেত্রী ক্লারা জেটকিনের নেতৃত্বে সম্মেলন ও নারী দিবস পালিত হয়। ১৯১৭ সালে তৎকালিন সোভিয়েত ইউনিয়নে নারীরা ভোটাধিকার পাওয়ার ফলে ৮ মার্চ সেখানে জাতীয় ছুটির দিবস হিসেবে পালিত হয়।
১৯৭৫সালে আন্তর্জাতিক নারী বর্ষ উপলক্ষে জাতিসংঘ দিবসটি প্রথম পালন করে। তারপর ১৯৭৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ৮ মার্চকে নারী অধিকার ও বিশ্ব শান্তি দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। সেই থেকে এদিবসটি পালন করে আসছে। ২০২২ সালের এবারের “নারীর সুস্বাস্থ্য ও কর্মজীবী নারী” জাগরণ নিয়ে বিশ্ব নারী দিবস উদযাপন করা হচ্ছে।
আমাদের স্বাধীসতার ৫১’বছরেও পায়নী নারীর অধিকার ? আজও অবহেলিত নারীজাতি? নারী দিবসে আমাদের ন্যায্য আধিকার চাই। বান্দরবানের লামায় (৮ মার্চ ২২ইং) মঙ্গলবার সকাল ১০টায় উপজেলা পরিষদ হল রুমে নারী দিবস ও আলোচনা সভা হয়। এই সময়, লামা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তফা জাবেদ কায়সার, সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, প্রধান অতিথি হিসেবে উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তফা জামাল, বিশেষ অতিথি, লামা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী আতিকুর রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ জাহেদ উদ্দিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মিলকী রাণী দাশ, সহকারী তথ্য অফিসার খন্দকার তৌহিদসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
+ There are no comments
Add yours