নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
‘রিকশা, সিএনজিসহ অন্যান্য গাড়ির ড্রাইভাররা ভাড়া নিচ্ছে না। ওষুধের দোকান ফ্রি। রক্তদানে অপেক্ষারত হাজারো রক্তদাতা। শারীরিক শ্রম দিচ্ছেন শত শত স্বেচ্ছাসেবক। খাবার পানি সরবরাহ করছেন যে যেভাবে পারছেন। দল মত নির্বিশেষে এগিয়ে এসেছেন রাজনৈতিক নেতারা। ছুটে এসেছেন ডাক্তার ভাইয়েরা। আহা মানবতা।’
শনিবার (৪ জুন) রাতে আহতদের আনা হয় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
ভারী হয়ে ওঠে হাসপাতালের পরিবেশ। ঠিক এমন সময়ে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ সামর্থ্য অনুযায়ী সাহায্যের হাত বাড়ান।
রাত থেকে অগ্নিদগ্ধদের চিকিৎসায় সহায়তা করতে চট্টগ্রাম মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে কাজ করছে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
শুধু তাই নয়, অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ডিপো থেকে হতাহতদের উদ্ধারে অংশ নেন। সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবীদের বাইরেও ব্যক্তিগতভাবে অনেকে এগিয়ে আসেন।
মধ্যরাতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের সামনে দেখা যায়, কয়েকজন তরুণ হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন।
তাতে লেখা রয়েছে, ‘ কোনো প্রকার ওষুধের প্রয়োজন হলে বলুন, কারও রক্ত লাগলে জানান।’
এদিকে রোববার ভোরের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শতাধিক শিক্ষার্থী অগ্নিদগ্ধদের রক্ত দিতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে যান।
+ There are no comments
Add yours