ফটিকছড়ি পৌরসভা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সাধারণ রোগীর ভিড় থাকলেও, রোগীরা চিকিৎসা নিয়ে সন্তুষ্টি হতে পারছে না।
পুরুষ রোগীর ছেয়ে মহিলা রোগীর সংখ্যা বেশি হয়, কয়েকদিন আগেই একজন মহিলা ডাক্তার আসেন, কিন্তু তার চিকিৎসায় মানুষ কিছুটা হতাশ।
কয়েকজন রোগীর সাথে কথা বলে জানা গেছে ডাক্তার ঠিকমতো চিকিৎসা দিচ্ছে না।
তার কারণ জানতে চাইলে ভুক্তভোগীরা বলেন একজন ডাক্তারের সাথে একজন রোগীর কেমন সম্পর্ক হওয়া দরকার।
সম্পর্কের কথা বাদ দিন ডাক্তারের কাছে একজন রোগী যখন যাই।
কিন্তু দেখা গেছে তার উল্টো প্রেসার চেক না করে কি সমস্যা জিজ্ঞেস করে ওষুধ লিখে দিল, আসলে এটাকি ডাক্তারের রোগী দেখার নিয়ম। তারপরও দেকা যাই রোগীর অনেক ভিড়। এবার আসা যাক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের স্টোর কিপার করে নিয়ে। সকালে মানুষ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ডাক্তার দেখানোর পরেও লাইন ধরে মানুষ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে,স্বাস্থ্য কেন্দ্রের একজন কর্মকর্তার কাছে জানতে চাইলে স্টোরকিপার কোথায়, তিনি বলেন এখনো আসেনি এদিকে সাধারন মানুষ চিকিৎসা শেষ করে ওষুধের জন্য লাইন ধরে দাঁড়িয়ে আছে, কারণ দশটার আগে কিন্তু অফিসে আসতে পারেন না স্টোরকিপার মহোদয় দশটার পরে আসবেন তারপর সাধারণ রোগীদের কে ঔষধ দেওয়া শুরু করবেন। এবার আসুন প্রাইভেট ক্লিনিক কিংবা ডাক্তারের চেম্বারে, ঔষধ কোম্পানির সেলসম্যান ঘোরাঘোরি।দেখা যায় অনেকটা বেশি,একই চিত্র দেখা গেল ফটিকছড়ি পৌরসভা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে, ডাক্তার রোগী দেখছেন, ওষুধ কোম্পানির সেলসম্যান ডাক্তারের কাছে কমিশন বার্তা দিতে বরাবরের মতো একটু পিছিয়ে নেই।
অন্য এক ডাক্তার রোগীকে চিকিৎসা ব্যবস্হা পত্র দেওয়ার সময় একটি ভিজিটিং কার্ড ধরিয়ে দেন ঔষধ কিনতে
এবং পরে দেখা করতে তার প্রাইভেট চেম্পারে দেখা করতে বলেন। তার বিরেদ্ধে অভিযোগ করে কোনো সুফল পাওয়া যাচ্ছেনা।
সে একই স্বাস্হ্য কমপ্লেক্সে প্রায় ১২বছর(এক যুগ) তিন বছর পর পর বদলীর নিয়ম থাকলে ও তা মানা হচ্ছে না কোন অদৃশ্য কারণে।
এগুলোর শেষ কোথায়। বরাবরে ফটিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফটিকছড়ি উপজেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
+ There are no comments
Add yours