নোটিশ পাঠানো হয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব, আইসিটি বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব ও সচিব, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) ও তার চেয়ারম্যান, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালক, ইউটিউব, মেটা প্ল্যাটফর্মস এবং মেটার বাংলাদেশের পাবলিক পলিসিবিষয়ক প্রধান শাবনাহাজ রশিদ দিয়া বরাবর।
নোটিশে উল্লেখিত লিংকগুলো সরিয়ে ফেলতে বা ব্লক করার জন্য ইউটিউব, মেটা ও মেটার বাংলাদেশের পাবলিক পলিসিপ্রধানকে বলা হয়েছে। সেখানে বলা হয়, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিক্ষোভসংক্রান্ত একটি ভুয়া ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুক ও ইউটিউবে। যা ১১ আগস্ট রয়টার্সের ফ্যাক্ট চেক থেকে জানা যায়, ভিডিওটি ২০১৩ সালের একটি ঘটনার ভিডিও। কিন্তু ফেসবুক বা ইউটিউব কর্তৃপক্ষ ভিডিওটি সরিয়ে নেয়নি বা না নামানোর কারণ ব্যাখ্যা করেনি।
এ ছাড়া বিটিআরসি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ১৩ ও ১৬ ধারা অনুযায়ী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
কাউকে হেয় করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো আপত্তিকর, মিথ্যা বা হুমকিমূলক তথ্য ওয়েবসাইট বা অন্যান্য ডিজিটাল মাধ্যমে প্রেরণ, প্রকাশ বা প্রচার করা হলে বিটিআরসির চেয়ারম্যান ও ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সির মহাপরিচালক ফেসবুক ও ইউটিউবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবেন। কিন্তু তাঁরা তা করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
নোটিশে আরও বলা হয়েছে, ফেসবুক ও ইউটিউবকে বিদ্যমান বিধানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নিজেদের প্ল্যাটফর্মে প্রচারের আগে সব সংবাদ পোস্ট, ভিডিও যাচাইয়ের ব্যবস্থা ও জবাবদিহির ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে।
+ There are no comments
Add yours