মোবারক হোসেনের পেশা মোটরসাইকেল, সিএনজি ও অটোরিকশা চুরি করা। চুরি বিদ্যায় পারদর্শীদের নিয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন সিন্ডিকেট। চুরির ঘটনায় মোবারক ৯ বার পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন। জেলও খেটেছেন অনেকবার।
জামিনে কারাগার থেকে বের হয়েই পুরোদমে চুরিতে জড়িয়ে পড়েন তিনি। এবার চার সহযোগীকে নিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন। তাদের কাছ থেকে পাঁচটি চোরাই মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উদ্ধার করা হয়েছে।
রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানায় এক সংবাদ সম্মেলনে লক্ষ্মীপুর জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মাহফুজ্জামান আশরাফ তাদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শনিবার অভিযানে চাঁদপুর জেলার কচুয়াসহ বিভিন্ন স্থান থেকে পাঁচটি চোরাই মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত চোরাই অটোরিকশা উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
চোরচক্রের প্রধান মোবারক রায়পুরের কেরোয়া ইউনিয়নে দক্ষিণ কেরোয়া গ্রামের বাসিন্দা। অন্যরা হলেন- সদর উপজেলার পশ্চিম লক্ষ্মীপুর গ্রামের মো. সাত্তার, পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড বাঞ্চানগর এলাকার বেলাল, চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার বিতারা ইউনিয়নের চাংপুর গ্রামের রবিউল ইসলাম রবু, একই উপজেলার পালাখাল মডেল ইউনিয়নের এনায়েতপুর গ্রামের মো. সোহেল।
এসপি বলেন, সম্প্রতি জেলায় মোটরসাইকেল ও অটোরিকশা চুরির ঘটনা বেড়ে গেছে। পুলিশ চোর ধরতে অভিযানে নেমেছে।
+ There are no comments
Add yours