আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে কোনো প্রার্থীর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারে বাধ্য করা হলে বা কোনো বাধা সৃষ্টি করা হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে।
রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
একজন প্রার্থীর এ সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনের বিষয় উল্লেখ করা হলে তিনি বলেন, পেপার কাটিং পেয়েছি। এই যে দেখলাম। এখন আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখবো। সত্যতা পেলে ব্যবস্থা নেবো।
আগামী ১৭ অক্টোবর জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। রোববার ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ২৬ সেপ্টেম্বর হবে প্রতীক বরাদ্দ।
এ নিয়ে নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১৪০ জনের প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এছাড়া সাধারণ সদস্য পদে এক হাজার ৯৮০ জনের মতো এবং সংরক্ষিত সদস্য পদে ৬৫০ জনের মতো প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন অন্তত ২২ জন চেয়ারম্যান ও দুই জন সাধারণ সদস্য।
তিনি বলেন, আমরা ঝিনাইদহ পৌরসভা নির্বাচনে একজন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করে দিয়েছিলাম। অভিযোগ পেলে এবং তার সতত্যা পেলে নির্বাচনের ফল গেজেট আকারে প্রকাশের আগ পর্যন্ত আমাদের প্রার্থিতা বাতিলের ক্ষমতা রয়েছে।
আমরা জনশুমারির প্রাথমিক তথ্য নিয়ে আলোচনা করছি। চূড়ান্ত তথ্য পাইনি। চূড়ান্ত তথ্য পেলে সীমানা পুনর্নির্ধারণ করে ফেলবো। এখন প্রাথমিক আলোচনা চলছে।
তিনি বলেন, নীতিগত সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। জনশুমারির চূড়ান্ত রিপোর্ট পেলে বসবো। কিছু কিছু জায়গায় প্রশাসনিক পরিবর্তন হয়েছে। সেগুলো নিয়ে বসতে হবে। এছাড়া জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সিস্টেমের মাধ্যমে আমরা এই কাজটা করি। ওই সফটওয়্যারটা পুরোনো হয়ে গেছে। এটা আবার নতুন করে করতে হবে। এটা আগে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় করে দিয়েছিল। ওরাই আবার করে দেবে।
+ There are no comments
Add yours