জন্মগ্রহণ করলে মৃত্যু অনিবার্য। তবে সব মৃত্যু সমানভাবে সমাজকে নাড়া দেয় না। আজ আমি এমন কিছু শিক্ষকদের জাগতিক প্রস্থান সম্পর্কে কিছু স্মৃতিচারন করবো,যারা হাজারো তরুণ-তরুণীকে সুশিক্ষা, সুনাগরিক গড়ার লক্ষ্যে নতুন নেতৃত্ব দেয়ার চর্চা শিখিয়েছেন।
যাদের নতুন নেতৃত্বের কারনে বদলে গিয়েছে হাজারো তারুণ্যের জীবন। সেসব শিক্ষার্থীরা এখন কাজ করছে দেশ ও জাতির কল্যাণে।
ছাত্ররা দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকদের ভালোবাসা আর শাসনে নিজেকে দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ার জন্য যে সব শিক্ষকরা কষ্ট করেছে, সেসব শিক্ষকদের প্রতি গর্ববোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
এসময় শিক্ষার্থীরা বলেন, বিওয়াইএলসির বিবিএলটি ৩৮ তম ব্যাচের যেসব ফ্যাসিলিটেটররা ছাত্রদের পড়াশোনার পাশাপাশি কিভাবে নেতৃত্ব দিতে হয় তা তারা আমাদেরকে শিখেছেন।
আমাদের কে নতুন সমাজ গড়ার লক্ষ্যে সফল একজন নাগরিক হিসেবে গড়ার লক্ষ্যে যেসব কলাকৌশল আছে সবগুলো কলাকৌশল আমাদের শিখিয়েছেন তারা। তাদের দক্ষতা, শাসন আর ভালোবাসার মাধ্যমে গড়ে উঠেছে আমাদের মতো আরো অনেক শিক্ষার্থী।
শিক্ষার্থীরা আরো বলেন, একজন মানুষের জীবনে সফলতা অর্জনের পেছনে যার সুনিপুণ দক্ষতা বা দিক-নির্দেশনা থাকে তিনি হচ্ছেন শিক্ষক। আলোর মতো সরল রেখায় অবিরাম বিলিয়ে যান জ্ঞানের ভান্ডার। স্বাভাবিকতার মাঝে কিছু অস্বাভাবিকতা থাকেই। যাদের ভালোবাসা আর শাসনের মধ্যে দিয়ে যারা নেতৃত্ব শিখিয়েছেন তারা হলেন,
মুনিরা সুলতানা, রিফাত সামির, মালিহা মুর্তাজ, আকাশ সিংহ, এখলাস উদ্দিন, জাফরিন সুলতানা, সাদিয়া বিনতে চৌধুরী, সোহাগ খীসা,ঐত্রী বড়ুয়া।
+ There are no comments
Add yours