বৃহস্পতিবার (০৮ ডিসেম্বর) রাতে পুলিশ অভিযান চালানোর সময় তাদের সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়া সাক্ষী মারা গেছেন।
মারা যাওয়া ওই ব্যক্তির নাম খলিল খান (৪৫)। তিনি নগরের ১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সন্ধ্যায় খলিল খানকে কাউনিয়া আমিনবাড়ী থেকে পুলিশ নিয়ে যায়। রাতে জানা যায় তিনি মারা গেছেন। স্বজনরা তার লাশ বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে রাত সোয়া ১টার দিকে বুঝে নেন।
স্বজনরা খবর পেয়ে হাসপাতালে আসার পর শুরুতে পুলিশের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা হতে দেখেছেন। স্বজনদের দাবি, পুলিশ জোরপূর্বক সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য এক আসামির বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছিলেন। এতে মানসিক চাপে তার হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। যদিও কিছুক্ষণ পরে পুলিশের সঙ্গে কথা বলে স্বজনরা ওই মরদেহ হাসপাতাল থেকে বাড়িতে নিয়ে যায়। এ বিষয়ে স্বজনদের কোনো বক্তব্যও পাওয়া যায়নি।
কাউনিয়া থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাইদুল হক জানান, আমিনবাড়ী এলাকার চিহ্নিত মাদক বিক্রেতা পংকজের বাসায় অভিযানে যান তারা। পংকজের ঘর তল্লাশি করা হবে এজন্য একজন স্থানীয় সাক্ষীর প্রয়োজন হয়। এক পর্যায়ে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
+ There are no comments
Add yours