জাতীয় সংসদের শূন্য ঘোষিত পাঁচ আসনের উপ-নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র আগামী ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্ধারণ করার জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান জানিয়েছেন, রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রিটার্নিং অফিসারকে নির্বাচনী এলাকার জন্য ভোটকেন্দ্রের স্থান এবং ভোটাররা যে যে ভোটকেন্দ্রে ভোট দেবেন সেসব স্থানের নাম উল্লেখ করে ভোটকেন্দ্রের ৩ (তিন) গ্রন্থ তালিকা (সফট কপিসহ) ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে দাখিল করতে হবে।
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেসব ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছিল এই নির্বাচনেও ওইসব ভোটকেন্দ্র বহাল রাখতে হবে। তবে কোনো ভোটকেন্দ্র কোনো প্রার্থীর প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রভাবাধীন হলে তা কমিশনকে অবহিত করতে হবে।
উল্লিখিত নির্বাচনী এলাকার বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের নাম নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে পাঠাতে হবে। উল্লিখিত বেশি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলো অভিজ্ঞ প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগের ব্যবস্থা নিতে হবে।
উপ-নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের তালিকা আগামী ৯ জানুয়ারির মধ্যে চূড়ান্ত করতে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা পাঠিয়েছে ইসি। ১ ফেব্রুয়ারি ঠাকুরগাঁও-৩, বগুড়া-৪, বগুড়া-৬, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
উপ-নির্বাচনের প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৫ জানুয়ারি, মনোনয়নপত্র বাছাই ৮ জানুয়ারি, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ১৫ জানুয়ারি। সবগুলো আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে। ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।
+ There are no comments
Add yours