আমাদের শিক্ষা চিত্র খুবই নাজুক। ফটিকছড়িতে প্রতিবছর ১৫ থেকে ১৬ হাজার শিশু লেখাপড়ায় যুক্ত হয়। সেটি প্রাইমারি স্কুল কিংবা মাদ্রাসায়। দু:খের বিষয় মাধ্যমিকে উঠার আগেই ঝরে পড়ে তিন হাজার মতো।বাকী ১২ হাজার শিক্ষাক্রমে জড়িত থাকলেও এসএসসি পাস করে ৩ হাজারের কম- বেশী ছাত্র- ছাত্রী। সেখান থেকে জিপিএ ৫ পায় হাতে গোনা শ’ দুযেক। বাকিদের ভবিষ্যত তেমন উজ্বল হয়না।
২২ জানুয়ারী রবিবাট সকালে ফটিকছড়ির উপজেলা ভুজপুর থানার ২নং দাঁতমারা ইউনিয়নের একটি কমিউনিটি সেন্টারে গত ২২ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম। তিনি আরো বলেন এ অবস্থা থেকে আমাদেরকে বের হয়ে আসতে হবে। এজন্য নতুন করে ভাবতে হবে।
এলাকার কৃতি সন্তান, তরুণ শিল্পোদ্যোক্তা মেহেদী হাসান বিপ্লবের সভাপতিত্বে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন , উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজিম নাজিম উদ্দিন মুহুরী, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ছালামত উল্লাহ চৌধুরী, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন প্রমুখ।
উল্লেখ্য উপজেলার ভূজপুর থানাধীন সব’কটি মাধ্যমিক স্কুল-মাদ্রাসা থেকে ২০২২ সালে অনুষ্টিত এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পাওয়া এক শত ৬ জন শিক্ষার্থীর হাতে ক্রেস্ট ও নগদ ৫ হাজার টাকার খাম তুলে দেন মেহেদী হাসান বিপ্লব।
+ There are no comments
Add yours