চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে তাসাকিসান মূলা(ভাণ্ডারী মুলা) অতিরিক্ত ফুলে যাবার রহস্য উদ্ভাবনে কৃষকের মাঠে বিজ্ঞানীরা।
মুলা রূপান্তরিত প্রধান মুল (Root)। এতে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাসিয়াম রয়েছে যা আমাদের দেহকে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা রোধে এটি খুব উপকারী।
এই উপকারী মুলা ফটিকছড়িতে ‘ভাণ্ডারী বরকতময় মুলা’ নামে বেশ পরিচিতি লাভ করেছে ইতোমধ্যেই যার প্রতিটির ওজন ৭-১৪ কেজি। প্রতিটির দাম ৫০-২০০ টাকা।
ভান্ডার শরিফকে ঘিরে জাপানী হাইব্রিড তাসাকিসান মুলা ( ভাণ্ডারী মুলা) খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠছে অত্র অঞ্চলে। হালদা নদির পলী ঘেরা বেলে মাটিতে নাজিরহাট পৌরসভার পূর্ব সুয়াবিলের নাছির মোহাম্মদ তালুকদার ঘাট এলাকায়, সুন্দরপুর পাঁচ পুকুরিয়া গ্রামে,নাজিরহাট পৌরসভা ৪নং ওয়ার্ডের কুম্বার পাড়া এই মুলা চাষাবাদ হচ্ছে ব্যাপক ভাবে। ভান্ডারী মূলার রহস্য জানতে চট্রগ্রাম কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সামছুর রহমান নেতৃত্বে একদল বিজ্ঞানী আজ (২৩ জানুয়ারী) পাচঁপুকুরিয়া এলাকায় মাঠ পরিদর্শন করেন।
প্রাথমিক ভাবে বিজ্ঞানীরা ধারনা করছেন Strong microbes এর ফলে Mineralization এর কারণে আয়নের availability বেশি যার কারণে খাদ্য জমা বেশি হতে পারে। পর্যাপ্ত পুষ্টি উপাদানের কারণেও হতে পারে। রহস্য উদ্ভাবনে গবেষণা প্রয়োজন বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন।
তারেকে সহযোগীতায়ঃ ৯নং পাচঁপুকুরিয়া ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ হাবিবউল্লাহ কামাল,কৃষি বিঞ্জানী মোঃ জহুরুল ইসলাম ও ফটিকছড়ি উপজেলা উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তামো. বেলাল উদ্দিন এই সময় উপস্হিত ছিলেন।
ইউপি সদস্য কাছ গভেষকরা কৃষকদের ব্যাপারে সরকারের নিকট কি চান উত্তরে হাব্বিুল্লাহ কামাল বলেন আমি চাই অত্রাঞ্চলের কৃষকদের এই ফসল উৎপাদনের সার,বীজও বিষ ভূর্তকি মূল্য দিয়ে এবং একটি সেচ প্রকল্প দিয়ে কৃষকদের আরো বেশী উৎপানের জন্য আগ্রহী হয়।এটা আমার দাবি।
+ There are no comments
Add yours