সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ দেশের ১৯ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও ২টি প্রতিষ্ঠানকে একুশে পদক ২০২৩ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
আজ সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এ বছর ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য তিনজন, শিল্পকলায় আটজন, শিক্ষায় এক ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠান, সমাজসেবায় এক ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠান এবং রাজনীতিতে দুজন একুশে পদক পাচ্ছেন।
‘শিক্ষা’ ক্ষেত্রে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন অধ্যাপক ড. মযহারুল ইসলাম (মরণোত্তর)। জাতীয় জাদুঘরকেও এ ক্যাটাগরিতে মনোনীত করা হয়েছে।
এছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ক্যাটাগরিতে একজন, সাংবাদিকতায় একজন, গবেষণায় একজন এবং ভাষা ও সাহিত্য ক্ষেত্রে একজন মনোনীত হয়েছেন।
‘ভাষা আন্দোলন’ ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে পদক পাচ্ছেন খালেদা মনযুর-ই-খুদা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম শামসুল হক (মরণোত্তর) ও হাজী মো. মজিবর রহমান।
এছাড়া ‘মুক্তিযুদ্ধ’ ক্যাটাগরিতে মমতাজ উদ্দীন (মরণোত্তর), ‘সাংবাদিকতা’য় মো. শাহ আলমগীর (মরণোত্তর), ‘গবেষণা’য় ড. মো. আব্দুল মজিদ, ‘ভাষা ও সাহিত্য’ ক্ষেত্রে ড. মনিরুজ্জামান একুশে পদক পাচ্ছেন।
‘শিল্পকলা’ ক্ষেত্রে পদক পেয়েছেন, মাসুদ আলী খান (অভিনয়), শিমূল ইউসুফ (অভিনয়), মনোরঞ্জন ঘোষাল (সংগীত), গাজী আব্দুল হাকিম (সংগীত), ফজল-এ-খোদা (সংগীত) (মরণোত্তর), জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় (আবৃত্তি), নওয়াজীশ আলী খান, কনক চাঁপা চাকমা (চিত্রকলা)।
সমাজসেবায় পদক পাচ্ছেন বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন। ব্যক্তি ক্ষেত্রে মো. সাইদুল হকও সমাজসেবায় একুশে পদক পাচ্ছেন।
অ্যাডভোকেট মঞ্জুরুল ইসলাম (মরণোত্তর) এবং আকতার উদ্দিন মিয়া (মরণোত্তর) ‘রাজনীতি’ ক্যাটাগরিতে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন।
+ There are no comments
Add yours