
বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক নেতা বলেন, আমাদের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বিরোধী দলের নানান গুজন আর অপপ্রচার নিয়ে বিভিন্ন দিক নিদের্শনা দিয়েছেন।
গুজব ও অপপ্রচার থাকবেই। বিরোধী শক্তিগুলো আমাদের সঙ্গে মাঠেও পারবে না, প্রযুক্তিতেও পারবে না। সবাইকে অনলাইনে, বিশেষ করে ফেসবুকে সক্রিয় থাকতে হবে।
এসময় ছাত্রলীগের ছাত্রসমাবেশ ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সন্তুুষ্টি প্রকাশ করে আয়োজকদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগের সভাপতি হঠাৎ সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠনের নেতাকর্মীদের গণভবনে ডাকেন। দলের সভাপতির ডাক পেয়েই বেলা ১১টায় গণভবনের উপস্থিত হন নেতাকর্মীরা। দুপুর ১২টা থেকে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক শুরু হলে তা প্রায় ২টার দিকে শেষ হয় বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছেন।
বৈঠকে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, উপ দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট সায়েম খান।
এছাড়া যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতি, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক বাবু আফজালুর রহমান, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকী, সাধারণ সম্পাদক শবনম জাহান শিলা, যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সারোয়ার ডেইজি, সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলি, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানসহ মহিলা শ্রমিক লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
+ There are no comments
Add yours