
টানা দু’সপ্তাহের অবরোধে আটকে থাকার পর অবশেষে রাফাহ ক্রসিং দিয়ে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় প্রবেশ করেছে ত্রাণ পণ্যবাহী ট্রাক। রাফাহ ক্রসিং থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।
রাফাহ ক্রসিং থেকে আলজাজিরার প্রতিনিধি তার নিউজ স্টেশনকে জানিয়েছেন, ‘আমরা ক্রসিং দিয়ে ত্রাণ সামগ্রীবাহী প্রথম ট্রাকটিকে গাজায় প্রবেশ করতে দেখেছি।’
আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তা ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান রেড ক্রস অ্যান্ড রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির মিসর শাখার বরাত দিয়ে একই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপিও।
প্রসঙ্গত, প্রসঙ্গত মিশরের সিনাই মরুভূমি থেকে গাজা উপত্যকাকে পৃথক করা এই সীমান্তপথটি উপত্যকার সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত। গাজা থেকে বের হওয়ার আরও দু’টি সীমান্তপথ রয়েছে, কিন্তু সেগুলো ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে এবং ইসরায়েলের ইচ্ছে অনুযায়ী সেগুলো খোলা বা বন্ধ থাকে।
৩৬৫ কিলোমিটার আয়তনের ভূখণ্ড গাজায় বসবাস করেন প্রায় ২৩ লাখ ফিলিস্তিনি, যাদের এক তৃীতিয়াংশেরও বেশি সরাসরি জাতিসংঘ ও অন্যান্য দাতা দেশ ও সংস্থার ত্রাণ এবং আর্থিক সহায়তার ওপর নির্ভরশীল। অপর দুই সীমান্ত প্রায় সময়েই বন্ধ থাকায় এই রাফাহ ক্রসিং দিয়েই গাজা ভূখণ্ডে প্রবেশ করে ত্রাণের সরবরাহ। এ কারণে এই ক্রসিংটি গাজার ফিলিস্তিনিদের ‘লাইফ লাইন’ নামেও পরিচিত।
 
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                             
                                            
 
                         
                 
                                     
                                     
                                     
                             
                             
                             
                                                         
                                
                         
                                                 
                                                 
                                                 
                                                 
                                                
+ There are no comments
Add yours