মুহাম্মদ ফরিদ উদ্দীন, সাতকানিয়া প্রতিনিধি; দোহাজারী কক্সবাজার রেললাইন স্বপ্ন ছিলো চন্দনাইশ, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, বান্দরবান’বাসীর।
কিন্তু সব জল্পনাকল্পনা অবসান ঘটিয়ে গত পহেলা ডিসেম্বর ২৩ ইং কক্সবাজার-ঢাকা ট্রেন চলাচল শুরু হলেও সুবিধা সুবিধা থেকে বঞ্চিত দোহাজারী রেলস্টেশনের আশেপাশের উপজেলা সমূহ। তাই দোহাজারী আন্তঃনগর ট্রেন সমূহের স্টোপিজের দাবী স্থানীয়দের।
ব্রিটিশ আমলে স্থাপিত দোহাজারী রেলস্টেশন চালু হয় ১৯৩২ সালে এই স্টোশন থেকে দুরুত্ত চন্দনাইশ ১২ কি.মি, সাতকানিয়া ১০ কি.মি, বান্দরবান অনুমানিক ৩০ কি.মি, হলেও সাতকানিয়ার বাইতুল ইজ্জত বিজিবি ক্যাম্প ও ট্রেডিং সেন্টারসহ অসংখ্য সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠিত রয়েছে বিজিবি ক্যাম্পে হাজার হাজার বিজিবি সদস্য রয়েছে।
ঢাকা কক্সবাজার ট্রেনের সুবিধা পেতে হলে দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষকে চট্টগ্রাম রেলস্টেশন গিয়ে ঢাকা বা কক্সবাজার যাইতে হবে। দোহাজারী পৌরসভার মেয়র লোকমান হাকিম জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দোহাজারী কক্সবাজার রেললাইন উদ্বোধন করলে দক্ষিণ চট্টগ্রামবাসী উপকৃত হবে। দক্ষিণ চট্টগ্রামবাসীর আনন্দনের মতো আনন্দিত হয় কিন্তু দোহাজারী রেলস্টেশনে আন্তঃনগর ট্রেনের সমূহের স্টোপিজ না থাকাতে তা জনমনে প্রশ্ন জাগে ব্রিটিশ আমলের একমাত্র রেলস্টেশন দোহাজারীর আশেপাশে উপজেলার জনসাধারণ আন্তঃনগর ট্রেনে করে ঢাকা কক্সবাজার যেতে পারবে না। এইটা দুঃখজনক আমি দোহাজারী পৌরসভার মেয়র হিসাবে গত ৮-১১-২৩ ইং একটি অনুলিপি দিয়েছি মাননীয় রেলমন্ত্রী মহোদয়, স্থানীয় সংসদসদস্য ও বাংলাদেশ রেল সচিব, বিভাগীয় কমিশনার, মহাপরিচালক রেলওয়ে, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ,বরাবরে আশাকরি কতৃপক্ষ হাজার হাজার জনসাধারণের সুবিধাত্বে দোহাজারী আন্তঃনগর ট্রেনের স্টোপিজ করে দক্ষিণ চট্টগ্রামের চন্দনাইশ, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, বাঁশখালী উপজেলা ও বান্দরবান জেলার সাধারণ মানুষ আন্তঃনগর ট্রেন করে ঢাকা কক্সবাজার যাওয়া আসা সুবিধা করে দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইনের সুফল সাধারণ মানুষ ভোগ্য করবে।
+ There are no comments
Add yours