পিরোজপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী অ্যাডভোকেট কানাই লাল বিশ্বাস সরে দাঁড়ানোয় ১৪ দলীয় জোটের শরিক জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান ও টানা সাতবারের সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর পথ অনেকটাই সহজ হয়েছে।
তবে তিনি তার শিষ্য মো. মহিউদ্দিন মহারাজকে একেবারেই নরম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখছেন না। তাই এই আসনে ওস্তাদ-শিষ্যের লড়াই ভালোই জমে উঠবে বলে মনে করছেন ভোটাররা।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুর-২ (ভান্ডারিয়া-কাউখালী-নেছারাবাদ) আসন থেকে নৌকা প্রতীকে লড়তে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছিলেন অ্যাডভোকেট কানাই লাল বিশ্বাস। পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ায় নৌকার মনোনয়ন পেয়েছিলেন তিনি।
কিন্তু কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সিন্ধান্ত মোতাবেক অ্যাডভোকেট কানাই লাল বিশ্বাস প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। ফলে এ আসনে পিরোজপুর জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন মহারাজ একমাত্র হেভিওয়েট প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন।
পিরোজপুর-২ আসনে নৌকার মনোনয়নবঞ্চিত জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মহিউদ্দিন মহারাজ এক সময় ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ছিলেন আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর। তিনি মঞ্জুকে গুরু মানতেন। এরপর পিরোজপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হন তিনি।
+ There are no comments
Add yours