মিলটন ওয়াদাদার
কক্সবাজার সদর প্রতিনিধি
আগামী ২১ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলে টানা ৩দিনের ছুটিতে কক্সবাজারে এসেছেন কয়েক লাখ পর্যটক। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতে তিল ধারণের ঠাঁই নেই।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন,বেশ কয়েকদিন আগে সাড়ে ৪শতাধিক হোটেল-মোটেল-রিসোর্টে বুকিং হয়ে আছে। এসব হোটেল-রিসোর্টে দেড় লাখ মানুষের রাত যাপনের সুযোগ থাকলে ও বাকি
পর্যটকরা কোথায় থাকবেন রাতে তা নিয়ে উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে।
ফাল্গুনের শুরুতে টানা ৩দিনের ছুটি পেয়ে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পর্যটক কক্সবাজারে
এসেছে। হোটেল-মোটেলে মে পরিমাণ ধারন
ক্ষমতা, তার চেয়ে লোকসমাগম অনেক বেশি বলে মনে হচ্ছে।সাড়ে ৪শতাধিক হোটেল-মোটেল ও রিসোর্ট সব অগ্ৰীম বুকিং হয়েছে।রুম
বুকিং দিয়ে যারা এসেছেন, তারা ছাড়া বাকিরা
ভোগান্তিতে পড়তে পারেন।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের পর্যটন সেলের
দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার সৈয়দ মুরাদ ইসলাম বলেন, কক্সবাজারে প্রচুর পরিমাণে লোকজন এসেছে।
আমরা প্রশাসনের পক্ষ থেকে করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ রোধে চেষ্টা চালাচ্ছি।
জেলা প্রশাসনের ২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত হোটেল-মোটেল জোনে হয়রানি রোধে সবোর্চ্চ টহলে রয়েছে।
+ There are no comments
Add yours