মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম:চট্টগ্রাম বাঁশখালী প্রতিনিধি।
দক্ষিণ চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন সাধনপুর, পুকুরিয়া, কালিপুর, বৈলছড়িতে পাহাড়ধসের সৃষ্ট ক্ষতির প্রভাব কমিয়ে আনতে জিএফএফও, সেভ দ্য চিলড্রেন এবং ইপসা
“Child centred anticipatory action for better preparedness of communities and local in Northern area in Bangladesh”
প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে কাজ করছে। গতকাল সকালে বাঁশখালী উপজেলা অফিসার্স কাবে এ প্রকল্প ভুক্ত ইন্টারপেটারপুল সদস্যদের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্টিত হয়। প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ জামশেদুল আলম। উন্নয়ন কর্মী কল্যাণ বড়ুয়ার সঞ্চালনায় প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেন বাংলাদেশ আবহাওয়া ও সম্প্রচার অধিদপ্তর চট্টগ্রাম এর ইন্সপেক্টর আবহাওয়া বিজ্ঞানী উজ্জল কান্তি পাল,রাইমস এর সহকারি প্রজেক্ট অফিসার মো: আশিকুজ্জামান। সভায় প্রধান অতিথি বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ জামশেদুল আলম বলেন, দক্ষিণ চট্টগ্রামে বাঁশখালী উপজেলা ঘূর্ণিঝড় ও পাহাড়ধসের জন্য অত্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ এলাকা হিসেবে পরিচিত, উপজেলার কয়েক হাজার মানুষ পাহাড়ি এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে বসবাস করছে, পাহাড়কাটা রোধে প্রশাসন সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অতিবৃষ্টির প্রেক্ষিতে যেকোনো সময় পাহাড়ধসে বড় ধরণের বিপযর্য়ের সম্ভাবনা তুলে ধরে তিনি প্রশাসনের পাশাপাশি বেসসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকর প্রদক্ষেপ এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সচেতনতার উপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি ইপসা সেভ দ্য এবং জিএফএফও বাস্তবায়িত চাইল্ড সেন্টারড এন্টিসিপেটরি একশন’র প্রকল্পের কার্যক্রম পাহাড়ি অঞ্চলের ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সচেতনতায় অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ করেন এবং প্রকল্প বাস্তবায়নে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান এবং অভিমত ব্যক্ত করেন।
প্রশিক্ষণে বাঁশখালী উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন সাধনপুর, পুকুরিয়া, কালিপুর, বৈলছড়ি এলাকার জনপ্রতিনিধি,ধর্মীয় প্রতিনিধি,সমাজসেবক, উদ্যোক্তাসহ ইপসার প্রজেষ্ট অফিসার মাহিনুর আক্তার, এপিও রিযাজ উদ্দিন তালুকদার, মোাঃ এনামুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
+ There are no comments
Add yours